আল মামুন, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামের আমির ডা. শফিকুর রহমান আওয়ামীলীগ সরকারের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছেন, বিগত ১৫ বছরে জামায়াতে ইসলামের ওপর সবচেয়ে বেশি জুলুম করা হয়েছে। একে একে ক্রমিক অনুসারে ১ থেকে ১১ শীর্ষ দায়িত্বশীল নেতাদের জুডিশিয়াল কিলিংয়ের মাধ্যমে দুনিয়া থেকে বিদায় করা হয়েছে। ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, জেলের ভিতরে তিলে তিলে তাদের মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। তারা চেয়েছিলেন যেন এসব নেতারা প্রাণ ভিক্ষা চায়। কিন্তু তারা আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথানত করেননি। তবে তিনি বলেন, প্রতিশোধ প্রতিহিংসার জন্ম দেয়, যুগের পর যুগ ধরে এটা চলতে থাকে। এটি যেখানেই করা হয়েছে সেখানেই বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে।
আমরা ঘোষণা দিয়েছি কারো ওপর প্রতিশোধ নেব না। প্রতিশোধ নেওয়ার মানে হচ্ছে আইন হাতে তুলে নেওয়া। আমরা চাই এই নোংরা দৃষ্টান্ত গুলো পরিসমাপ্তি হোক। তবে ন্যায় প্রতিষ্ঠার দাবি হচ্ছে, যিনি যে অপরাধ করেছেন নির্দিষ্ট অপরাধের জন্য তাকে শাস্তি পেতে হবে এবং তবে তা আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সিরাজগঞ্জ দারুল ইসলাম একাডেমি মাঠে আয়োজিত রোকন সম্মেলন ও সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ভারসাম্যপূর্ণ রাজনীতির মধ্যে দিয়ে সবাই এগিয়ে যাক। দল ও মত ভিন্ন থাকবে, এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সবাই আমার মনের মতো পছন্দের কথা বলবে না, এটা গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।
তিনি আরও বলেন, এই সরকার যেন সংস্কারের কাজগুলো সঠিকভাবে করতে পারে তার জন্য আমরা পর্যাপ্ত সহযোগিতাও দেবো। এখন বড়ই প্রয়োজন জাতীয় ঐক্যের। আমরা চাই বাংলাদেশ তার মুক্তির যে পথে উঠেছে, গন্তব্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত তা চলতে থাকুক। তিনি ঞুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন, কোনো অপশক্তি যদি বাংলাদেশকে এই রাস্তা থেকে সরিয়ে দিতে চায়, তাহলে দেশের ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি হাত তাদের প্রতিহত করে দেবে।
জেলা জামায়াতের আমির শাহীনুর আলমের সভাপতিত্বে এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জামায়াত ইসলামের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খাঁন, অর্থ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দিন, ঢাকা দক্ষিণের নায়েবে আমির ড. হেলাল উদ্দিন, আবু তালেব মন্ডল ও কেন্দ্রীীয় কর্মপরিষদ সদস্য প্রফেসর ড. মাওলানা আব্দুস সামাদ ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম প্রমূখ
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সিরাজগঞ্জ দারুল ইসলাম একাডেমি মাঠে আয়োজিত রোকন সম্মেলন ও সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ভারসাম্যপূর্ণ রাজনীতির মধ্যে দিয়ে সবাই এগিয়ে যাক। দল ও মত ভিন্ন থাকবে, এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সবাই আমার মনের মতো পছন্দের কথা বলবে না, এটা গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।
তিনি আরও বলেন, এই সরকার যেন সংস্কারের কাজগুলো সঠিকভাবে করতে পারে তার জন্য আমরা পর্যাপ্ত সহযোগিতাও দেবো। এখন বড়ই প্রয়োজন জাতীয় ঐক্যের। আমরা চাই বাংলাদেশ তার মুক্তির যে পথে উঠেছে, গন্তব্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত তা চলতে থাকুক। তিনি ঞুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন, কোনো অপশক্তি যদি বাংলাদেশকে এই রাস্তা থেকে সরিয়ে দিতে চায়, তাহলে দেশের ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি হাত তাদের প্রতিহত করে দেবে।
জেলা জামায়াতের আমির শাহীনুর আলমের সভাপতিত্বে এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জামায়াত ইসলামের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খাঁন, অর্থ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দিন, ঢাকা দক্ষিণের নায়েবে আমির ড. হেলাল উদ্দিন, আবু তালেব মন্ডল ও কেন্দ্রীীয় কর্মপরিষদ সদস্য প্রফেসর ড. মাওলানা আব্দুস সামাদ ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম প্রমূখ