
রাজশাহী বিভাগের আট জেলার মাদরাসা, এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে এ বছর কোরবানির দুই লাখ ৮৭ হাজার ৫২৪টি গরু, মহিষ ও ছাগলের চামড়া লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
এরমধ্যে গরু ও মহিষের চামড়া সংখ্যা এক লাখ ১০ হাজার ৯০৫টি। আর ছাগলের চামড়ার সংখ্যা এক লাখ ৭৬ হাজার ৬১৯টি। রাজশাহী বিভাগ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রোল রুমে পাঠানো তথ্য থেকে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
জেলাগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে সংরক্ষণ করা চামড়ার সংখ্যা ৬৭ হাজার ২৪৭টি। এর মধ্যে গরু ও মহিষের চামড়া ১৪ হাজার ৫৩৬টি এবং ৫২ হাজার ৭১১টি ছাগলের চামড়া। নাটোরে ৫৩ হাজার ৫১৩টি চামড়া সংরক্ষণ করা হয়েছে। এর মধ্যে গরু ও মহিষ ১৪ হাজার ৬৫২টি এবং ছাগল ৩৮ হাজার ৮৬১টি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৬ হাজার ৭৩৮টি চামড়া সংরক্ষণ করা হয়েছে। এর মধ্যে গরু ও মহিষ সাত হাজার ৬০৯টি এবং ছাগল ৯ হাজার ১২৯টি। বগুড়ায় সংরক্ষণ করা হয়েছে ২৩ হাজার ৪৩৬টি চামড়া। এর মধ্যে ১১ হাজার ৪৭৮টি গরু ও মহিষের চামড়া এবং ১১ হাজার ৯৫৮টি ছাগলের চামড়া রয়েছে।
পাবনায় সংরক্ষণ করা হয়েছে ১৫ হাজার ৯৮৪টি চামড়া। এর মধ্যে সাত হাজার ৯৭৪টি গরু ও মহিষের চামড়া এবং আট হাজার ১০টি ছাগলের চামড়া রয়েছে। সিরাজগঞ্জে সংরক্ষণ করা হয়েছে ২৩ হাজার ২২২টি চামড়া। এর মধ্যে ১২ হাজার ৮৪টি গরু ও মহিষের চামড়া এবং ১১ হাজার ১৩৮টি ছাগলের চামড়া রয়েছে।
নওগাঁয় সংরক্ষণ করা হয়েছে ২১ হাজার ২৭৩টি চামড়া। এর মধ্যে ১০ হাজার ১৬২টি গরু ও মহিষের চামড়া এবং ১১ হাজার ১১১টি ছাগলের চামড়া রয়েছে। জয়পুরহাটে সংরক্ষণ করা হয়েছে ৬৬ হাজার ১১১টি চামড়া। এর মধ্যে ৩২ হাজার ৪১০টি গরু ও মহিষের চামড়া এবং ৩৩ হাজার ৭০১টি ছাগলের চামড়া রয়েছে।