তীব্র শীতে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার জনজীবন। গত তিনদিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দেখা মেলেনি সূর্যের।
বেশি বেকায়দায় পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
জেলার হাসপাতালে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। এদের মধ্যে সদর হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে দুইজনের। মৃত্য দু’জন হলেন, জেলার সাঘাটার টেপা পদুম শহর গ্রামের নইমুদ্দিন শেখ (৬০), পলাশবাড়ী উপজেলার মনোহরপুর কাজিরবাজার এলাকার জুয়েল মিয়া (৫৫)।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নইমুদ্দিন শেখ ও ভোরে জুয়েল মিয়ার মৃত্যু হয়।
শুক্রবার দুপুরে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ড. আসিফ উর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, দুই ব্যক্তিই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন। সম্ভাব্য সব ধরনের চিকিৎসা দিয়েও তাদের বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
তিনি আরও বলেন, টানা কয়েকদিন সূর্যের দেখা না মেলায় স্বাভাবিকভাবেই শীতের তীব্রতা বেড়েছে। ফলে হাসপাতালে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। রোগীদের মধ্যে শিশু ও বয়স্কদের সংখ্যা বেশি। শিশুরা ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, সর্দি-কাশি, ও বয়স্করা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে আসছে। তাদের চিকিৎসা দিতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে।
গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জেম আহমদ বলেন, জেলায় শীতার্তদের জন্য প্রায় অর্ধলাখ কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি হাসপাতালে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবাদান অব্যাহত রয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোস্তাফিজুর রহমান মির্জা। বার্তা সম্পাদক: নাদিম হাসান মির্জা। বিভাগীয় প্রধান (অনলাইন): নূর মিয়া। দৈনিক দিনের কণ্ঠ মিডিয়া লিমিটেডের পক্ষে প্রকাশক কর্তৃক কমর লেন, ফকিরাপুল, ঢাকা-১২২৩ থেকে প্রকাশিত এবং টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা, এসএসবি প্রিন্টিং প্রেস থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর: ০১৬৪৪৭৯০০৭৯, পিবিএক্স ০৯৬৩৮৮৪৩৪৬২, ই-মেইল: info@dinerkantho.com, news@dinerkantho.com
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। | www.dinerkantho.com